মাসি-পিসি জ্ঞানমূলক প্রশ্ন ও উত্তর (এইচএসসি বাংলা ১মপত্র): শিক্ষার্থীরা তোমাদের বাংলা গদ্য অংশ মাসি-পিসি এর সর্বশেষ বোর্ড প্রশ্ন উত্তরসহ এখানে দিয়েছি। আশাকরি তোমরা এখান থেকে প্রস্তুতি ও পরীক্ষার ধারণা নিতে পারবে।
সাজেশন
আরো পড়ুনঃ
গুরুত্বপূর্ণ প্রশ্ন অনুশীলন
প্রশ্ন ১। “খুনসুটি রাখো দিকি কৈলেশ তোমার।” উক্তিটি
উত্তর : “খুনসুটি রাখো দিকি কৈলেশ তোমার।”— উক্তিটি মাসির
প্রশ্ন ২। ‘সালতি’ কী?
উত্তর : ‘সালতি’ হলো শালকাঠ নির্মিত বা তালকাঠের সরু ডোঙা বা নৌকা।
প্রশ্ন ৩। পাতাশূন্য শুকনো গাছটায় কারা বসেছে?
উত্তর : পাতাশূন্য শুকনো গাছটায় শকুনেরা উড়ে এসে বসেছে
প্রশ্ন ৪। ‘মাসি-পিসি’ গল্পে চৌকিদারের নাম কী?
উত্তর : ‘মাসি-পিসি’ গল্পে চৌকিদারের নাম কানাই।
প্রশ্ন ৫। মানিক বন্দ্যোপাধ্যায় কত বছর বেঁচে ছিলেন?
উত্তর : মানিক বন্দ্যোপাধ্যায় ৪৮ বছর বেঁচে ছিলেন।
প্রশ্ন ৬। মানিক বন্দ্যোপাধ্যায়ের পিতৃপ্রদত্ত নাম কী?
উত্তর : মানিক বন্দ্যোপাধ্যায়ের পিতৃপ্রদত্ত নাম প্রবোধকুমার বন্দ্যোপাধ্যায় ।
প্রশ্ন ৭। কার শাশুড়ি-ননদ বাঘের মতো ছিল?
উত্তর : মাসির শাশুড়ি-ননদ বাঘের মতো ছিল
শীর্ষস্থানীয় কলেজসমূহের প্রশ্ন ও উত্তর
প্রশ্ন ৮। ‘মাসি-পিসি’ গল্পটি প্রথম কোন পত্রিকায় প্রকাশিত হয়?
উত্তর : ‘মাসি-পিসি’ গল্পটি কলকাতার ‘পূর্বাশা’ পত্রিকায় প্রকাশিত হয় ।
প্রশ্ন ৯। ‘পাঁশুটে’ শব্দের অর্থ কী?
উত্তর : ‘পাঁশুটে’ শব্দের অর্থ ছাইবর্ণবিশিষ্ট বা ফ্যাকাশে।
প্রশ্ন ১০। ‘ব্যঞ্জন’ শব্দের অর্থ কী?
উত্তর : ‘ব্যঞ্জন’ শব্দের অর্থ— রান্না করা তরকারি।
প্রশ্ন ১১। কাটারির কোপে গলা কাটি দু-একটার— উক্তিটি কার?
উত্তর : আলোচ্য উক্তিটি পিসির ।
প্রশ্ন ১২। ‘মাসি-পিসি’ গল্পটি ‘পূর্বাশা’ পত্রিকার কোন সংখ্যায় প্রকাশিত হয়?
উত্তর : ‘মাসি-পিসি’ গল্পটি ‘পূর্বাশা’ পত্রিকার চৈত্র সংখ্যায় প্রকাশিত হয় ।
প্রশ্ন ১৩। পাশাপাশি কয়টি সালতি ছিল?
উত্তর : পাশাপাশি দুটি সালতি ছিল।
প্রশ্ন ১৪। মানিক বন্দ্যোপাধ্যায়ের প্রকৃত নাম কী?
উত্তর : মানিক বন্দ্যোপাধ্যায়ের প্রকৃত নাম প্রবোধকুমার বন্দ্যোপাধ্যায় ।
প্রশ্ন ১৫। মাসি ও পিসি কিসের উপায় করেছে?
উত্তর : মাসি ও পিসি রোজগারের উপায় করেছে।
প্রশ্ন ১৬। মানিক বন্দ্যোপাধ্যায়ের প্রথম প্রকাশিত গল্পের নাম কী?
উত্তর : মানিক বন্দ্যোপাধ্যায়ের ‘অতসীমামী’।
প্রথম প্রকাশিত গল্পের নাম
প্রশ্ন ১৭। ‘রসুই চালা’ মানে কী?
উত্তর : ‘রসুই চালা’ মানে হচ্ছে রান্নাঘর।
প্রশ্ন ১৮। মানিক বন্দ্যোপাধ্যায় কবে জন্মগ্রহণ করেন?
উত্তর : ১৯০৮ খ্রিষ্টাব্দের ১৯ মে।
প্রশ্ন ১৯। মানিক বন্দ্যোপাধ্যায় পিতার নাম কী?
উত্তর : হরিহর বন্দ্যোপাধ্যায়।
প্রশ্ন ২০। বাংলা সাহিত্যে মানিক বন্দ্যোপাধ্যায় কিসের জন্য খ্যাতিমান?
উত্তর : উপন্যাস ও ছোটগল্প লেখার জন্য।
প্রশ্ন ২১। মানিক বন্দ্যোপাধ্যায়ের পৈতৃক বাড়ি কোথায়?
উত্তর : ঢাকার বিক্রমপুরে।
প্রশ্ন ২২। মানিক বন্দ্যোপাধ্যায় কবে মৃত্যুবরণ করেন?
উত্তর : ১৯৫৬ সালের ৩ ডিসেম্বর।
প্রশ্ন ২৩। মাসি-পিসির মাঝখানে গুটিসুটি হয়ে কে বসে থাকে?
উত্তর : আহ্লাদি।
প্রশ্ন ২৪। আহ্লাদি কোন পর্যন্ত ঘোমটা টেনে দেয়?
উত্তর : আহ্লাদি সিঁথির সিঁদুর পর্যন্ত ঘোমটা টেনে দেয়।
প্রশ্ন ২৫। পিছন থেকে পিসি কী বলেছিল?
উত্তর : ‘অনেকটা পথ যেতে হবে কৈলেশ’।
প্রশ্ন ২৬। মাসি-পিসির গলা কেমন?
উত্তর : মাসি-পিসির গলা ঝরঝরে।
প্রশ্ন ২৭। জগুর সঙ্গে কৈলাশের কোথায় দেখা হয়েছিল?
উত্তর : চায়ের দোকানে।
প্রশ্ন ২৮। “হাতে দুটো পয়সা এলে তোমারও স্বভাব বিগড়ে যায়
কৈলেশ ।”— এ কথাটি কার?
উত্তর : এ কথাটি পিসির।
প্রশ্ন ২৯। “লোকটা কেমন বদলে গেছে মাসি”- কার কথা বলা হয়েছে?
উত্তর : জগুর কথা বলা হয়েছে।
প্রশ্ন ৩০। “বজ্জাত হোক, খুনে হোক, জামাই তো”- কথাটি কে বলেছিল?
উত্তর : কথাটি মাসি বলেছিল ।
প্রশ্ন ৩১। ছলছল চোখে একবার বুড়ো রহমান কার দিকে তাকায়?
উত্তর : আহ্লাদির দিকে।
প্রশ্ন ৩২। আহ্লাদির ফেকাসে মুখে রহমান কার মুখের ছাপ
দেখতে পায়?
উত্তর : রহমান তার মৃত মেয়ের মুখের ছাপ দেখতে পায়।
প্রশ্ন ৩৩। বউ নেওয়ার জন্য কে মামলা করতে চায়?
উত্তর : বউ নেওয়ার জন্য জগু মামলা করতে চায় ।
প্রশ্ন ৩৪। “সোয়ামি নিতে চাইলে বউকে আটকে রাখার আইন
নেই ।”— কথাটি কে বলে?
উত্তর : কথাটি কৈলাশ বলে।
প্রশ্ন ৩৫৷ কাদের জেল হয়ে যাবে?
উত্তর : মাসি-পিসির জেল হয়ে যাবে।
প্রশ্ন ৩৬। আহ্লাদি কাদের সেবা-যত্নে সেবার বেঁচে গিয়েছিল?
উত্তর : মাসি-পিসির সেবা-যত্নে আহ্লাদি সেবার বেঁচে গিয়েছিল ।
প্রশ্ন ৩৭। কোথায় তরিতরকারি আর ফলমূলের দাম খুব চড়া?
উত্তর : শহরের বাজারে।
প্রশ্ন ৩৮। কারণে অকারণে কাদের মধ্যে কোন্দল বেঁধে যেত?
উত্তর : মাসি-পিসির মধ্যে।
প্রশ্ন ৩৯। কে এই বাড়িতে উড়ে এসে জুড়ে বসেছে?
উত্তর : মাসি এই বাড়িতে উড়ে এসে জুড়ে বসেছে।
প্রশ্ন ৪০। “দুজনের হয়ে গেল একমন একপ্রাণ” – কাদের?
উত্তর : মাসি-পিসির।
প্রশ্ন ৪১। আহ্লাদির ভার কাদের ঘাড়ে পড়ল?
উত্তর : আহ্লাদির ভার মাসি-পিসির ঘাড়ে পড়ল ।
প্রশ্ন ৪২। “শ্বশুরঘরের কবল থেকে বাঁচাতে হবে তাকে”— কাকে?
উত্তর : আহ্লাদিকে ।
প্রশ্ন ৪৩। “ভাঁওতা দিয়ে আমাদের দমাবার ফিকির সব”-
কথাটি কে কাকে বলে?
উত্তর : কথাটি মাসি আহ্লাদিকে বলে।
প্রশ্ন ৪৪। আহ্লাদির নিজেকে কেমন লাগে?
উত্তর : আহ্লাদির নিজেকে ছ্যাঁচড়া, নোংরা, নর্দমার মতো লাগে।
প্রশ্ন ৪৫। আহ্লাদির জন্য কে মাসি-পিসিকে পাগল করে তুলেছে?
উত্তর : গোকুল ।
প্রশ্ন ৪৬। ঈষৎ তন্দ্রার ঘোরে কে শিউরে ওঠে?
উত্তর : ঈষৎ তন্দ্রার ঘোরে আহ্লাদি শিউরে ওঠে।
প্রশ্ন ৪৭। বাজারের তোলা নিয়ে মাসি-পিসির কার সঙ্গে ঝগড়া হয়?
উত্তর : সরকারবাবুর সঙ্গে।
প্রশ্ন ৪৮। পাতার ফাঁকে কার বাবরি চুলওয়ালা মাথায় জ্যোৎস্না
পড়েছে?
উত্তর : পাতার ফাঁকে বৈদ্যের বাবরি চুলওয়ালা মাথায় জ্যোৎস্নার
আলো পড়েছে।
প্রশ্ন ৪৯। “বঁটির এক কোপে গলা ফাঁক করে দেব।”— কথাটি
কে বলে?
উত্তর : কথাটি মাসি বলে।
প্রশ্ন ৫০। সকলের নাম ধরে গলা ফাটিয়ে কারা হাঁক দেয়?
উত্তর : মাসি-পিসি সকলের নাম ধরে গলা ফাটিয়ে হাঁক দেয়।
প্রশ্ন ৫১। “বুকে নতুন জোর পায়”- কারা?
উত্তর : মাসি-পিসি বুকে নতুন জোর পায়।
প্রশ্ন ৫২। কারা যুদ্ধের আয়োজন করে তৈরি হয়ে থাকে?
উত্তর : মাসি-পিসি যুদ্ধের আয়োজন করে তৈরি হয়ে থাকে।
এই মাসি-পিসি জ্ঞানমূলক প্রশ্ন ও উত্তর (এইচএসসি বাংলা ১মপত্র) ছাড়াও আরো পড়ুন