আম আঁটির ভেঁপু গল্পের জ্ঞানমূলক প্রশ্ন উত্তর এর বিস্তারিত নিচে দেওয়া হল যা তোমাদের পরীক্ষার প্রস্তুতির জন্য সহায়ক হবে। তাই এই আর্টিকেলটি অনুসরণ করো এবং অনুশীলন অব্যাহত রাখো। তোমাদের জন্য শুভকামনা।
প্রশ্ন ১। হরিহর রায়ের জ্ঞাতি ভ্রাতার নাম কী?
উত্তর : হরিহর রায়ের জ্ঞাতি ভ্রাতার নাম নীলমণি রায়।
প্রশ্ন ২। কালমেঘ কী?
উত্তর : কালোমেঘ হলো যকৃতের রোগের
তিক্ত স্বাদের গাছ। এ
প্রশ্ন ৪। দুর্গার বয়স কত?
উত্তর : দুর্গার বয়স দশ-এগারো বছর।
উপকারী এক প্রকার
প্রশ্ন ৩। ‘পিজরাপোলের আসামি’ কী?
উত্তর : পিজরাপোলের আসামি হলো খাঁচায় পড়ে থাকা অবহেলিত আসামি।
প্রশ্ন ৫। অপুর দিদির নাম কী?
উত্তর : অপুর দিদির নাম দুর্গা।
উত্তর : আম-আঁটির ভেঁপু’ শীর্ষক গল্পটির রচয়িতা বিভূতিভূষণ
প্রশ্ন ৬। ‘আম-আঁটির ভেঁপু’ শীর্ষক গল্পটির রচয়িতা কে?
বন্দ্যোপাধ্যায়।
প্রশ্ন ৭। আজকাল লক্ষ্মী কোথায় বাঁধা পড়েছে? [কু. বো. ‘১৬; সি. বো, ‘১৬] উত্তর : আজকাল চাষাদের ঘরে লক্ষ্মী বাঁধা পড়েছে।
প্রশ্ন ৮। হরিহর কাজ সেরে কখন বাড়ি ফিরল? উত্তর : হরিহর কাজ সেরে দুপুরের কিছু পর বাড়ি ফিরল।
প্রশ্ন ৯। দুর্গা রড়া ফলের বিচি কোথায় রেখেছিল?[কুমিল্লা ক্যাডেট কলেজ] উত্তর : দুর্গা রড়া ফলের বিচি আঁচলের খুঁটে রেখেছিল ।
প্রশ্ন ১০। হরিহরের পুত্র কোথায় বসে খেলা করছিল?
উত্তর : হরিহরের পুত্র রোয়াকে বসে খেলা করছিল
প্রশ্ন ১১। অপুর টোল-খাওয়া টিনের ভেঁপু বাঁশিটির দাম কত?
উত্তর : অপুর টোল্ খাওয়া টিনের ভেঁপু-বাঁশিটির দাম চার পয়সা।
প্রশ্ন ১২। অপুর পিঠে কে কিল দিল?
উত্তর : অপুর পিঠে দুর্গা কিল দিল।
প্রশ্ন ১৩। বিভূতিভূষণ বন্দ্যোপাধ্যায় কত সালে মৃত্যুবরণ করেন?
উত্তর : বিভূতিভূষণ বন্দ্যোপাধ্যায় ১৯৫০ সালে মৃত্যুবরণ করেন।
প্রশ্ন ১৫। কোন খেলায় খাপরাগুলোর লক্ষ্য অব্যর্থ?
উত্তর : গঙ্গা-যমুনা খেলায় Jotone
প্রশ্ন ১৬। নাটাফল কী?
উত্তর : নাটাফল হচ্ছে করঞ্জা ফল।
প্রশ্ন ১৪। ‘আমি বন্ধক ছাড়া টাকা ধার দিই নে’— উক্তিটি কার?
উত্তর : ‘আমি বন্ধক ছাড়া টাকা ধার দিই নে’— উক্তিটি সেজ ঠাকুরুনের।
প্রশ্ন ১৭। ‘জারানো’ বা ‘জারা’ শব্দের অর্থ কী?
উত্তর : ‘জারানো’ বা ‘জারা’ শব্দের অর্থ হলো জীর্ণ করা, কুচি কুচি করা
প্রশ্ন ১৮। হরিহরের পুত্রের নাম কী?
উত্তর : হরিহরের পুত্রের নাম অপু। প্রশ্ন ১৯। খাপরা দিয়ে কী খেলা হয়?
উত্তর : খাপরা দিয়ে গঙ্গা-যমুনা খেলা হয়।
প্রশ্ন ২০। হরিহরের স্ত্রীর নাম কী? উত্তর : হরিহরের স্ত্রীর নাম সর্বজয়া।
প্রশ্ন ২১। অপুর চোখগুলো কেমন?
উত্তর : অপুর চোখগুলো বেশ ডাগর ডাগর ।
প্রশ্ন ২২। দুর্গার হাতের নারিকেল মালায় কী ছিল?
উত্তর : দুর্গার হাতের নারিকেল মালায় কচি আম কাটা ছিল ।
প্রশ্ন ২৩। কাদের বাড়ির চারদিকে জঙ্গল?
উত্তর : দুর্গাদের বাড়ির চারদিকে জঙ্গল ।
প্রশ্ন ২৪। রান্নাঘরের দাওয়ায় সর্বজয়া কী কাটতে বসল?
উত্তর : রান্নাঘরের দাওয়ায় সর্বজয়া শসা কাটতে বসল।
প্রশ্ন ২৫। কী খেয়ে দাঁত টক হয়ে গেছে?
উত্তর : আম খেয়ে দাঁত টক হয়ে গেছে।
প্রশ্ন ২৬। কে গাই দুয়াতে এলো?
উত্তর : স্বর্ণ গোয়ালিনী গাই দোয়াতে এলো।
প্রশ্ন ২৭। কাঁকুড়তলির আমগাছ কাদের?
উত্তর : কাঁকুড়তলির আমগাছ পটলিদের।
Read More: