তাহারেই মনে পড়ে অনুধাবনমূলক প্রশ্ন ও উত্তর (এইচএসসি বাংলা ১মপত্র)

তাহারেই পড়ে মনে অনুধাবনমূলক প্রশ্ন ও উত্তর (এইচএসসি বাংলা ১মপত্র)

তাহারেই পড়ে মনে অনুধাবনমূলক প্রশ্ন ও উত্তর (এইচএসসি বাংলা ১মপত্র): শিক্ষার্থীরা তোমাদের বাংলা পদ্য তাহারেই মনে পড়ে এর সর্বশেষ বোর্ড প্রশ্ন উত্তরসহ এখানে দিয়েছি। আশাকরি তোমরা এখান থেকে প্রস্তুতি ও পরীক্ষার ধারণা নিতে পারবে।

তাহারেই মনে পড়ে অনুধাবনমূলক প্রশ্ন ও উত্তর (এইচএসসি বাংলা ১মপত্র)
তাহারেই পড়ে মনে অনুধাবনমূলক প্রশ্ন ও উত্তর (এইচএসসি বাংলা ১মপত্র)

অনুধাবনমূলক

প্রশ্ন ৮ ‘অলখের পাথার বাহিয়া’— চিত্রকল্পটির মর্মার্থ ব্যাখ্যা কর।
উত্তর : চিত্রকল্পটি দ্বারা কবির প্রিয়জনের জন্য অপেক্ষার দিকটি ফুটে উঠেছে। কবির স্বামী সৈয়দ নেহাল হোসেনের মৃত্যুতে কবি শোকার্ত হয়ে পড়েন। বসন্তের প্রকৃতি যে নতুন সাজে সেজেছে স্বামী হারানোর দুঃখে তিনি এর কোনোকিছুই খেয়াল করেননি। তাই কবিভক্ত তাঁর উদাসীনতা দেখে উদাসীনতার কারণ জিজ্ঞাসা করলে কবি নিরাশ কণ্ঠে জানতে চান দৃষ্টির অগোচরে যে সমুদ্র তা বেয়ে তার আনন্দের তরি এসেছে কিনা, বেজেছে কিনা আগমনী গান ।

Read More:

প্রশ্ন ৯। ‘তাহারেই পড়ে মনে’ কবিতায় কবির নিকট কবিভক্তের প্রত্যাশা কী ছিল?

উত্তর : ‘তাহারেই পড়ে মনে’ কবিতায় কবির কাছে কবিভক্তের প্রত্যাশা ছিল তিনি তাঁর বন্দনা গানের সাহায্যে বসন্তকে বরণ করে নেবেন। বসন্তের আগমনে বাতাবি লেবুর ফুল ও আমের মুকুলের গন্ধে দখিনা বাতাস চারদিক ভরিয়ে তোলে। কিন্তু উদাসীন কবি এসব কিছুই লক্ষ করেননি। কবিমন আচ্ছন্ন হয়ে আছে প্রিয়জন হারানোর বেদনায়। কবিভক্তরা কবির এই উদাসীনতা দেখে কবিকে বসন্ত বরণ করতে বলে। তাদের প্রত্যাশা কবি এই ফাগুনে বসন্তকে বরণ করে নেবেন গানে ও কবিতায় ।

প্রশ্ন ১০। ‘তাহারেই পড়ে মনে’ কবিতায় কবির কার কথা মনে পড়ে? কেন?
উত্তর : ‘তাহারেই পড়ে মনে’ কবিতায় কবির সাহিত্যসাধনার প্রধান সহায়ক ও উৎসাহদাতা স্বামী সৈয়দ নেহাল হোসেনের কথা মনে পড়ে। প্রথম স্বামীর মৃত্যুই কবির অন্তরে বিষণ্নতার মূল কারণ। প্রিয় মানুষকে হারানোর ফলে তাঁর জীবনে প্রচণ্ড শূন্যতা নেমে আসে। কবিমন শোকাচ্ছন্ন হয়ে পড়ে রিক্ততার হাহাকারে। প্রিয়জনের তাঁর জীবন থেকে চলে যাওয়ায় তার কথাই বারবার মনে পড়ে ।

তাহারেই মনে পড়ে অনুধাবনমূলক প্রশ্ন ও উত্তর (এইচএসসি বাংলা ১মপত্র)

প্রশ্ন ১১। ‘এসেছে তা ফাগুনে স্মরিয়া’ বলতে কী বোঝানো হয়েছে?
উত্তর : বসন্তের প্রতি অভিমান প্রকাশ করতে কবি আলোচ্য চরণটি উপস্থাপন করেছেন। ব্যক্তিজীবনের দুঃখবোধ কবিকে আচ্ছন্ন করে রেখেছে, তাই প্রকৃতির প্রতি তিনি বিমুখ। প্রকৃতিতে বসন্ত এসেছে, ফুলে ফুলে ভরে গেছে চারদিক, কিন্তু তা কবিমনে সাড়া জাগাতে পারেনি। কবি প্রতিবছর বসন্তকে বরণ করে নিতে বসন্তগীত রচনা করলেও এবার তা করেননি। কবিভক্তের প্রশ্নের উত্তরে তিনি বলেছেন, তিনি বসন্তকে বরণ না করে নিলেও প্রকৃতিতে বসন্ত এসেছে। বসন্তের প্রতি কবির অভিমান এখানে মূর্ত হয়ে উঠেছে।

প্রশ্ন ১২। বসন্তের সৌন্দর্য কবির কাছে অর্থহীন কেন?— ব্যাখ্যা কর।

উত্তর : প্রিয়জন হারানোর ব্যথায় কবিমন শোকাচ্ছন্ন, বসন্তের সৌন্দর্য তাই কবির কাছে অর্থহীন। প্রকৃতির সৌন্দর্য মানবমনে অফুরন্ত আনন্দের উৎস। বসন্ত প্রকৃতির অপরূপ সৌন্দর্য কবির মনে শিহরণ জাগাবে সেটাই তো স্বাভাবিক। কিন্তু কবিমন রিক্ততার হাহাকারে আচ্ছন্ন হয়ে আছে। বসন্ত এলেও তাঁর মনে আনন্দ নেই। তাই বসন্তের সৌন্দর্য কবির কাছে অর্থহীন |

প্রশ্ন ১৩। কবির উদাসীনতা নিয়ে কবিভক্ত প্রশ্ন করেছেন কেন?

উত্তর : ঋতুরাজ বসন্তকে উপেক্ষা করে ব্যথা দেওয়ার কারণে কবিভক্ত কবির উদাসীনতা নিয়ে প্রশ্ন করেছেন। প্রকৃতিতে বসন্ত এলেও কবিভক্ত লক্ষ করেছেন তার প্রিয় কবি বসন্ত-বন্দনা করে কবিতা লিখছেন না। ফলে ব্যথিত ও হতাশ কবিভক্ত কবিকে বিভিন্ন প্রশ্নের মাধ্যমে এর কারণ উদ্ঘাটন করার চেষ্টা করেছেন। ঋতুরাজকে উপেক্ষা করার কারণেই কৌতূহলী কবিভক্ত কবির উদাসীনতা নিয়ে প্রশ্ন করেছেন।

প্রশ্ন ১৪। “হে কবি, নীরব কেন ফাগুন যে এসেছে ধরায়।” ব্যাখ্যা কর।

উত্তর : প্রকৃতিতে বসন্তের আগমন হলেও কবি উদাসীন ও নীরব থাকায় ভক্তরা তাঁকে প্রশ্নোক্ত কথাটি বলেছে। বসন্তের আগমনে প্রকৃতি নতুন রূপে সাজে। কুয়াশাচ্ছন্ন শীতের প্রকৃতিতে যেমন রিক্ততার রূপ থাকে, ফাগুনের শুরুতে বসন্তের আবির্ভাবে তা মুছে যায়।

তখন গাছে গাছে নতুন পাতা গজায়, ফুলে ফুলে ভরে ওঠে বৃক্ষ শাখা, কোকিলের ডাক চার দিক মাতিয়ে রাখে। কবিমনে ফুটে ওঠে অন্যরকম আমেজ। উৎফুল্ল হয়ে কবি বসন্তকে বরণ করে নেন, রচনা করেন বসন্তের আগমনী গান। কিন্তু এই বসন্তের আগমনেও যখন ‘তাহারেই পড়ে মনে’ কবিতার কবি সুফিয়া কামালের মনে আনন্দ বার্তা আসেনি, তখন কবিভক্ত চিন্তিত হয়ে পড়ে এবং কবিকে বলে, হে কবি, নীরব কেন? ফাগুন যে এসেছে ধরায়!

তাহারেই মনে পড়ে অনুধাবনমূলক প্রশ্ন ও উত্তর (এইচএসসি বাংলা ১মপত্র)

প্রশ্ন ১৫। “বৃথা কেন? ফাগুন বেলায় ফুল কি ফোটেনি শাখে?”—পঙ্ক্তিটির ভাবার্থ বুঝিয়ে দাও।

উত্তর : কবিভক্তের অনুযোগ, বসন্তকে কবি বরণ না করায় বসন্তের আগমনই বৃথা হয়েছে। তাই ভক্তকে বোঝাতে কবি প্রশ্নোক্ত কথাটি বলেছেন। প্রকৃতিতে ঋতুরাজ বসন্ত এলেও কবির কোনো পরিবর্তন নেই।কারণ তিনি প্রিয়জন হারানোর শোকে মুহ্যমান। তাঁর এই নির্লিপ্ত উদাসীনতার কারণ কবিভক্ত জানতে চায়। সে কবির কাছে প্রশ্ন রাখে— ধরায় যে ফাগুন এসেছে, তার কি কোনো সংবাদ নেই?

নেই কেন বসন্তকে বরণ করে নেওয়ার কোনো ব্যস্ততা? নেই কেন বসন্তের বন্দনাগীত রচনা করার তাগিদ? কবি বিরস বদনে ভক্তকে জানান, তাকে বরণ করে নেওয়ার জন্য বসন্ত তো অপেক্ষা করেনি। সে তো ঠিকই প্রকৃতিতে এসেছে। তিনি ভক্তকে সান্ত্বনা দেওয়ার জন্য বলেন, বৃথা কেন ফাগুনের আগমন? গাছে গাছে কি ফুল ফোটেনি? শাখে শাখে ফুল তো ফুটেছেই । তবে বৃথা কেন?

প্রশ্ন ১৬। ‘তাহারেই পড়ে মনে’ কবিতাকে আচ্ছন্ন করে আছে সেই বিষাদময় রিক্ততার সুর। – বুঝিয়ে লেখ।

উত্তর : ‘তাহারেই পড়ে মনে’ কবিতায় প্রকৃতি মানবমনের সম্পর্কের একটি গুরুত্বপূর্ণ দিক প্রতিফলিত হয়েছে। এখানে কবির ব্যক্তিজীবনের দুঃখময় ঘটনার ছায়াপাত ঘটেছে। তাঁর সাহিত্যসাধনার প্রধান সহায়ক ও উৎসাহদাতা স্বামীর আকস্মিক মৃত্যুতে তাঁর জীবনে নেমে আসে প্রচণ্ড শূন্যতা এবং ব্যক্তিজীবন ও কাব্যসাধনার ক্ষেত্রে নেমে আসে এক দুঃসহ বিষণ্ণতা। কবিমন রিক্ততার হাহাকারে আচ্ছন্ন হয়ে পড়ে। সেই বিষাদময় রিক্ততার সুরই এই কবিতাটিকে আচ্ছন্ন হয়ে আছে।

প্রশ্ন ১৭। “প্রকৃতপক্ষে শীতের রিক্ততার মাঝে কবি তাঁর নিঃসঙ্গ জীবনের সাদৃশ্য খুঁজে পেয়েছেন।”— উক্তিটির তাৎপর্য ব্যাখ্যা কর।

উত্তর : শীত ঋতুর সঙ্গে কবির বেদনাঘন স্মৃতি বিজড়িত। কুহেলি উত্তরী তলে চলে যাওয়া মাঘ মাসের বিষণ্নতা আর অনন্ত পরপারে চলে যাওয়া কবির প্রিয়জনের বিয়োগব্যথা যেন কবির ভাবনা মতে একই সুতোয় গাঁথা। তাই তো তিনি শীতকে মাঘের সন্ন্যাসী বলেছেন। মাঘের সন্ন্যাসীরূপী শীতের অপস্রিয়মাণ মূর্তিটিই কবির ভাষাকে স্তব্ধ করেছে, তাঁকে করেছে রক্তাক্ত। ফলে বসন্ত, প্রকৃতি ও কবির হৃদয়াবেগের সঙ্গে সৃষ্টি হয়েছে এক দ্বন্দ্ব। কবি কিছুতেই রচনা করতে পারেন না বসন্তগান; বরং বিদায়ী শীতে প্রিয় হারানোর স্মৃতি স্মরণ করে তিনি বেদনাহত হন। এভাবে কবির বেদনাঘন স্মৃতি শীত ঋতুর সঙ্গে সাদৃশ্যপূর্ণ।

তাহারেই মনে পড়ে অনুধাবনমূলক প্রশ্ন ও উত্তর (এইচএসসি বাংলা ১মপত্র)

প্রশ্ন ১৮। ‘তাহারেই পড়ে মনে’ কবিতায় প্রকৃতির সৌন্দর্য কবির মনের অবস্থার মধ্যে কোনটি প্রধান হয়ে উঠেছে? কেন?

উত্তর : সাধারণভাবে প্রকৃতির সৌন্দর্য মানবমনের অফুরন্ত আনন্দের উৎস। এই কবিতায় কবিমনের অবস্থাই বেশি প্রাধান্য পেয়েছে। বসন্ত প্রকৃতির অপরূপ সৌন্দর্য কবিমনে যে আনন্দ শিহরণ জাগাবে এবং তিনি তা ভাবে, ছন্দে, সুরে ফুটিয়ে তুলবেন সেটাই প্রত্যাশিত। কিন্তু কবিমন যদি কোনো কারণে শোকাচ্ছন্ন বা বেদনা-ভারাক্রান্ত থাকে তবে বসন্ত তার সৌন্দর্য সত্ত্বেও কবির অন্তরকে স্পর্শ করতে পারে না। ‘তাহারেই পড়ে মনে’ কবিতায় কবিমনের অবস্থাই বেশি প্রাধান্য পেয়েছে। কারণ কবি অতীত শোক ভুলতে পারেননি।

প্রশ্ন ১৯। ‘তাহারেই পড়ে মনে’ কবিতায় উল্লিখিত প্রকৃতির পরিবর্তনের পরিচয় দাও।

উত্তর : ‘তাহারেই পড়ে মনে’ কবিতায় কবির প্রকাশিত বক্তব্যে প্রকৃতির পরিবর্তন ও বৈশিষ্ট্যের দিক প্রতিফলিত হয়েছে। তাঁর মতে, প্রকৃতি তার নিজস্ব নিয়মেই আবর্তিত হয়। – মাঘের সন্ন্যাসীর বিদায় দৃশ্য কবির মনকে বিরহকাতর করে রেখেছে। তাই ঋতুরাজ বসন্ত কবির মনে প্রভাব ফেলতে পারেনি। কারণ শীতের সন্ন্যাসীরূপ প্রিয়জন হারানো গভীর বেদনা জমে আছে তাঁর অন্তরজুড়ে।

এজন্যই বসন্তের প্রতি কবি উদাসীন। তিনিও অন্যান্যের মতো প্রতিবছর বসন্তের আগমনে বন্দনাগীত রচনা করতেন। কিন্তু কবি এবার সম্পূর্ণ নীরব, নিশ্চুপ। কবির এ উদাসীনতা লক্ষ করে তাঁর ভক্ত বসন্তের প্রশস্তি রচনায় তাঁকে উদ্বুদ্ধ করার চেষ্টা করলে কবি বলেন, বন্দনাগীত রচনা করে বসন্তকে বরণ না করলেও বসন্ত অপেক্ষা করেনি। ফাল্গুন আসার সাথে সাথেই প্রকৃতি মাতিয়ে বসন্ত এসেছে। অর্থাৎ প্রকৃতির নিয়ম হচ্ছে কেউ বন্দনা করা না করার মধ্যে কিছু যায় আসে না। প্রাকৃতিক নিয়মেই সে আসে এবং যায়।

প্রশ্ন ২০। ‘তাহারেই পড়ে মনে’ কবিতায় কোন বিষয়টি প্রত্যাশা করা হয়েছে? ব্যাখ্যা কর।

উত্তর : কবিতাটিতে কবির ঋতুরাজ বসন্তকে বরণ করে নেওয়ার প্রত্যাশা করা হয়েছে। ‘তাহারেই পড়ে মনে’ কবিতায় কবির ব্যক্তিজীবনের দুঃখময় ঘটনার কথা বলা হয়েছে। সাধারণভাবে প্রকৃতির সৌন্দর্য মানবমনের অফুরন্ত আনন্দের উৎস। বসন্ত প্রকৃতির অপরূপ সৌন্দর্য যে কবিমনে আনন্দ শিহরণ জাগাবে এবং তিনি তাকে ভাবে-ছন্দে-সুরে ফুটিয়ে তুলবেন সেটিই প্রত্যাশিত। কবিমন যদি কোনো কারণে শোকাচ্ছন্ন কিংবা বেদনা-ভারাতুর থাকে তবে বসন্ত তার সমস্ত সৌন্দর্য সত্ত্বেও কবির অন্তরকে স্পর্শ করতে পারে না।

প্রশ্ন ২১। “প্রকৃতির প্রভাবে কখনো কখনো মানবমনে বেদনার সুর বেজে ওঠে।”— উক্তিটির প্রসঙ্গ ব্যাখ্যা কর।

উত্তর : প্রকৃতির প্রভাবে কবি সুফিয়া কামালের মনে স্বামী হারানোর বেদনার সুর বেজে ওঠে। মানুষের অন্তর্লোকে মাঝে মাঝে এমন কিছু গভীর কষ্টবোধের অনুভূতি প্রকটভাবে জাগ্রত হয় যা পারিপার্শ্বিকতার আনন্দঘন পরিবেশের মাঝেও তাকে উদাসীন ও নির্লিপ্ত রাখে। শীতের নিঃস্বতায় কবি খুঁজে পেয়েছেন নিজের নিঃসঙ্গ জীবনের সাদৃশ্য।

তাই কবি সুফিয়া কামাল তাঁর ‘তাহারেই পড়ে মনে’ কবিতায় বসন্তের অপরূপ রূপের হাতছানির মাঝেও মনের উদাসীনতার প্রকাশ ঘটিয়েছেন বিরহ-বেদনার করুণ হাহাকারে। কবি তাঁর অতীত শোকাচ্ছন্ন স্মৃতি কোনোমতেই ভুলতে পারেননি বলে সৌন্দর্যময় প্রকৃতি তার মনে কোনো আনন্দের হিল্লোল জাগাতে পারেনি। কবিমনের এমন অনুভূতিতে তাই সুস্পষ্ট যে, প্রকৃতির প্রভাবে কখনো কখনো মানবমনে বেদনার সুর বেজে ওঠে।

এই তাহারেই পড়ে মনে অনুধাবনমূলক প্রশ্ন ও উত্তর (এইচএসসি বাংলা ১মপত্র) ছাড়াও আরো জানুন

You cannot copy content of this page

Scroll to Top